“ পোমরা বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়” রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় সাম্প্রতিক কালে একটি অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বীর চট্টলার অন্যতম কৃতিমান পুরুষ, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রাক্তন সভাপতি, পোমরা ইউনিয়নের দীর্ঘদিনের সফল চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ত্ব ও সমাজ সেবক জনাব আলহাজ্ব জহির আহমদ চৌধুরী পোমরা ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত সদস্যদের নিয়ে ১৯৯২ সালে এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর হাতে গড়া এই প্রতিষ্ঠান তাঁরই সুদক্ষ ও সুষ্ঠ পরিচালনায় হাঁটি হাঁটি পা পা করে অতি অল্প সময়ে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মধ্যে অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ২০১৪ সালে এই বিদ্যালয় সার্বিক বিবেচনায় রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গৌরব অর্জন করেছে। যার কৃতিত্বের দাবীদার সুদক্ষ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ, শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ, সম্মানিত সচেতন অভিভাবক মহল ও পরিশ্রমী ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। শুধু তাই নয়, এই বিদ্যালয় রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় সৃজনশীল মেধা থেকে শুরু করে খেলাধূলা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যথাযথ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। তাই মহান আলাহ্ পাকের দরবারে অশেষ শোকরিয়া জ্ঞাপন করছি।
পরিশেষে বিদ্যালয়ের এই অগ্রযাত্রা ভবিষ্যতে যাতে অব্যাহত রাখতে পারি সেজন্য প্রত্যেকের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।

“ পোমরা বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়” রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় সাম্প্রতিক কালে একটি অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বীর চট্টলার অন্যতম কৃতিমান পুরুষ, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রাক্তন সভাপতি, পোমরা ইউনিয়নের দীর্ঘদিনের সফল চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ত্ব ও সমাজ সেবক জনাব আলহাজ্ব জহির আহমদ চৌধুরী পোমরা ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত সদস্যদের নিয়ে ১৯৯২ সালে এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর হাতে গড়া এই প্রতিষ্ঠান তাঁরই সুদক্ষ ও সুষ্ঠ পরিচালনায় হাঁটি হাঁটি পা পা করে অতি অল্প সময়ে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মধ্যে অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ২০১৪ সালে এই বিদ্যালয় সার্বিক বিবেচনায় রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গৌরব অর্জন করেছে। যার কৃতিত্বের দাবীদার সুদক্ষ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ, শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ, সম্মানিত সচেতন অভিভাবক মহল ও পরিশ্রমী ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। শুধু তাই নয়, এই বিদ্যালয় রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় সৃজনশীল মেধা থেকে শুরু করে খেলাধূলা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যথাযথ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে চলেছে। তাই মহান আলাহ্ পাকের দরবারে অশেষ শোকরিয়া জ্ঞাপন করছি।
পরিশেষে বিদ্যালয়ের এই অগ্রযাত্রা ভবিষ্যতে যাতে অব্যাহত রাখতে পারি সেজন্য প্রত্যেকের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।

দেখতে দেখতে ২৩টি বছর পার হতে চলেছে এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার শুভ উদ্বোধনের দিন ক্ষন হতে। প্রতিষ্ঠার দিন মনে হয় বঙ্গবন্ধুর অবয়বকে সম্মুখে দেখতে পাচ্ছি এবং তার স্মৃতি আমার স্মৃতির অকপটে ভাসছে। একদিন এক শুভক্ষনে জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ২৬ এপ্রিল ১৯৯৫ইং তারিখ রাঙ্গুনিয়া সফরকালে অত্র বিদ্যালয়ের নাম ফলকটি উন্মোচন করে আমাদের ধন্য করেছিলেন। প্রসঙ্গμমে একটি দিনের কথা আমার মনে পড়ে, ২০১০ সালে শেষের দিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সরকারী বাসস্থান গণভবনে সাক্ষাত করার সৌভাগ্যে হয়েছে। এক প্রসঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে উদ্দেশ্য করে বলেন যে, “এত বড় দুঃসাহসিক কাজে হাত বাড়িয়েছেন কি করে” প্রত্যুত্তরে আমি বলেছিলাম আলাহর রহমত এবং আপনার অশেষ দোয়ায় আমার জীবনের বড় স্বপড়ব আমি বাস্তবায়ন করতে চলেছি। চরম প্রতিকূলতার ১৯৯২ সালে ১১ ডিসেম্বর তারিখে আমার হুজুর কেবলা হযরত সৈয়দ মাওলানা অধ্যক্ষ শামসুল হুদা (রহঃ) হাতে প্র ম ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করি। পরবর্তীতে এই বিদ্যালয় ২৩টি বৎসর অতিμান্ত হতে রাঙ্গুনিয়ার অন্যতম বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়ার গৌরবে এই বিদ্যালয় গৌরবান্বিত। এই প্রসঙ্গে বড়ই সুখের বিষয় যে, অত্র বিদ্যালয়ের সুনাম ও সুখ্যাতি ত্বরান্বিত করার জন্য সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ হতে কম্পিউটার ল্যাব বরাদ্দ হওয়ায় আমি নিজেকে গৌরাবান্বিত মনে করছি। এই বিদ্যালয় উত্তোরত্তর সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে এটাই আলাহ রাব্বুল আলামিনের নিকট ফরিয়াদ করি। আজকের এই শুভ দিনে ওয়েবসাইট ও কম্পিউটার ল্যাব এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করছি।